স্বাগত!

 

আমি হলাম – থাক, নাম ধাম  না হয় পরে হবে রসিয়ে। আপাতত  চটজলদি কাজের কথাতেই আসা যাক। কাজ বলতে খাই, দাই, ঘুমাই, আর সদাই হাবিজাবি ভাবি। মাঝে মাঝে সেগুলো আবার ডায়েরীতে তুলেও রাখি। কখনও সখনও খেয়াল খুশি হলে সোশ্যাল মিডিয়াতে স্ট্যাটাস। কাজের ফাঁকে আমার শখই হল এই আলবাল জিনিস নিয়ে ভাবা, এখানে ওখানে সেটা নিয়ে ঘেঁটে ঘুঁটে দেখা, তারপর আর্টিকেল লিখে নিজের মত করে সেগুলো বমি করে দেওয়া। এখানে সেই সব এলোমেলো জিনিস পত্রই বিচ্ছিরিভাবে সাজানো।

 (এলোমেলো, বিচ্ছিরি, অথচ নাকি সাজানো!)

তা এই মুহূর্তে আপনার যদি সময় নষ্ট করার মত জিনিসপত্রের নিতান্তই অভাব ঘটে, একটু ঢুঁ মেরে দেখতে পারেন আর কি।

শুভেচ্ছা রইলো… !

ওহ, ভুলে যাবার আগে, বেশ কিছু পোস্ট ইংরাজিতেও আছে। ইচ্ছে হলে মেনু থেকে ভাষা বদলে নিতে পারেন।

নতুন পোস্টঃ

জুতা-আবিষ্কার গল্পটা মনে আছে? লকডাউন ব্যাপারটা বেশ খানিকটা ওই রকম। যার করোনা হয়েছে তাকে ঘরবন্দি না করে দেশ সুদ্ধু লোককে ঘরবন্দি করা!! আপাতত লক্ষ কোটি টাকার ধুলো উড়ানোর পর এই রইলো হাজার কোটি টাকার জুতো। আমার মোটা মাথা। জুতোটা মাপে খাটো হবে, নাকি বড় - সে বিচারের ভার আপনার।

করোনা ভাইরাস এবং জুতা-আবিষ্কার

ভিড় অর্ধেক করতে হবে। কীভাবে? দু একটা গবেট খুঁজে পেলেও পেতে পারেন, যাদের হিসেব বলবে ট্রেন বন্ধ করতে হবে, বাস কমাতে হবে। দুর্ভাগ্য এই, সেরকম গবেটদেরই আমরা মন্ত্রী সান্ত্রি বানিয়ে রেখেছি!! ঢের সোজা, তুড়ি মেরে লকডাউন ঘোষণা করা! এ পোড়া দেশে গরীবের পেটে ঝাঁপ ফেলতে তত কসরত করতে হয় না!!!

হবু চন্দ্র রাজারা এবং তাদের আংশিক লকডাউন

সাম্প্রতিক স্ট্যাটাসঃ 

এগুলো মূলত ওই সব ফেসবুকীয় জিনিস পত্তর – মানে লোকে যা নিয়ে মাথা ঘামায় – সেভাবে খুব একটা ভেবে চিন্তে লেখা না – বরং মিডিয়া যা খাওয়ায় সেই সব মিশিয়েই আবেগের স্বতঃস্ফূর্ত বহিঃপ্রকাশ বলা যায়। সব গুলো আপনি খুঁজে পাবেন এই পেজ টায়। 

হবু চন্দ্র রাজারা এবং তাদের আংশিক লকডাউন

ভিড় অর্ধেক করতে হবে। কীভাবে? দু একটা গবেট খুঁজে পেলেও পেতে পারেন, যাদের হিসেব বলবে ট্রেন বন্ধ করতে হবে, বাস কমাতে হবে। দুর্ভাগ্য এই, সেরকম গবেটদেরই আমরা মন্ত্রী সান্ত্রি বানিয়ে রেখেছি!! ঢের সোজা, তুড়ি মেরে লকডাউন ঘোষণা করা! এ পোড়া দেশে গরীবের পেটে ঝাঁপ ফেলতে তত কসরত করতে হয় না!!!

Read More

একটি দুঃস্বপ্ন, সঙ্গে কোভিড

টাক মাথা, সাদা দাড়ি, হাওয়াই চপ্পল, ক্লিন শেভিত সব মুখ টিভিতে দেখা যাচ্ছে বটে। তবে ভোট ভিক্ষার পাত্র নিয়ে, গদির টিকিট চাইতে! কী আর করা যাবে। এ পোড়া দেশে নেতা নির্বাচন হয় সিয়াচেনে যুদ্ধ করবে বলে। অজানা ভ্যাক্সিন সিলেবাসেই নেই!

Read More

ধর্মেও নেই, জিরাফেও নেই

বিশেষত ভারতের মত দেশে, যেখানে প্রযুক্তি আর তার হাত ধরে ইনফরমেশন আগে আগে এসে গেছে, অথচ মূল্যবোধের শিক্ষাটা ঠিক তারে বাঁধার ব্যবস্থা হয় নি, সেখানে পুরো পাবলিকের একসঙ্গে এই উন্নাসিকতা ভয়ঙ্কর। আজকের সমাজে অনেক কিছুর যে অবনমন দেখতে পাস, তার মূলে হয়তো এটাই, যে আজ আমরা ধর্মেও নেই, জিরাফেও নেই।

Read More

সাম্প্রতিক আর্টিকেলঃ 

এখানে মাথা খানিকটা বেশি ঘামিয়েছি বলা যায় – ফলত এগুলো অনেক সময়েই ব্যক্তিগত মতামত জড়িয়ে একটা লম্বা চওড়া খিচুড়ি হয়ে দাঁড়ায়। তাও এগুলো আমার বেশ পছন্দের। পুরো লিস্ট আপনি খুঁজে পাবেন এখানে। 

করোনা ভাইরাস এবং জুতা-আবিষ্কার

জুতা-আবিষ্কার গল্পটা মনে আছে? লকডাউন ব্যাপারটা বেশ খানিকটা ওই রকম। যার করোনা হয়েছে তাকে ঘরবন্দি না করে দেশ সুদ্ধু লোককে ঘরবন্দি করা!! আপাতত লক্ষ কোটি টাকার ধুলো উড়ানোর পর এই রইলো হাজার কোটি টাকার জুতো। আমার মোটা মাথা। জুতোটা মাপে খাটো হবে, নাকি বড় - সে বিচারের ভার আপনার।

Read More

আরেকটা বৃষ্টির গল্প – ২৩ শে জুন, ১৭৫৭

প্রকৃতির কাছে পুতুল আমরা। আধ ঘণ্টার খামখেয়ালিপনায় সে লিখে দিতে পারে একটা দেশের পরবর্তী ২০০ বছরের ইতিহাস। সেই ২০০ বছর থেকে বেড়িয়ে আসতে আরও কত শত বছর পেরিয়ে যাবে, সে হিসেব নাহয় রাখবেন ইতিহাসবিদরা।

Read More

ডায়েরীর পাতা থেকেঃ 

আঃ। এটা আমার বুকের বেশ কাছাকাছি। যেসব টুকরো টাকরা জিনিস মাথার মধ্যে হঠাত হঠাত উদয় হয় সেগুলোই টুক করে লিখে ফেলা। আমার চিন্তাধারার বিবর্তন ধরা পড়ে এই সময় সারণীতে। চিন্তনের ছোট খাটো একটা ইতিহাস আর কি – পরে মাঝে সঝে ফিরে দেখা যাবে, আর মনে হবে, আহা ‘সে দিন গুলোতে’ কত বড়ই না গোবরধন ছিলাম। পুরো টাইম লাইনটা এখানে রইলো।

সার্জেন্ট, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পাইলট, সেনা - এসব টার্ম শুনলে চট করে মাথায় একজন নারীর ছবি আসেই না। আলাদা করে 'মহিলা' কথাটা প্রিফিক্সে না জুড়লে। মাথার মধ্যে থমকে যাওয়া এই কয়েকটা সেকেন্ডই আসলে আমাদের পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার মাপকাঠি।

Read More

ক্যানভাসের রঙ যেমন সাদা হয়। তার ওপরে তুলি দিয়ে লাল নীল সবুজ হলুদ নানা রঙ মিশিয়ে চিত্রপট তৈরি করে শিল্পী। না হলে ক্যানভাস সাদা। তেমনি জীবনের রঙ দুঃখ।শৈশব। স্মৃতি। ভালো লাগা। খারাপ লাগা। সব কিছুই কেমন মিলে মিশে গিয়ে দুঃখ হয়ে যায়। জীবনের ডিফল্ট ফীলিংস টাই বোধ হয় দুঃখ।

Read More

সুতপারা কখনই বলে না। না, আমরা কখনই শুনি না কোনও বাবা মা থানায় গিয়ে বলেছে তাদের ছেলেদের কুকর্মের কথা। স্ত্রী গিয়ে ধরিয়ে দিয়েছে তার স্বামীকে। কিংবা সন্তান চেয়েছে ধুয়ে যাক তার বাবার কুকর্ম। ওরা যদি তা করতে পারত, এত সংগঠিত অপরাধ থাকত না দেশে। ওরা কি তবে খারাপ মানুষ?

Read More
A Soliloquy
A bilingual blog in Bengali and English. © A Soliloquy