এই ইনফরমেশনের যুগে আমরা সদাই বেতিব্যস্ত হয়ে উঠছি চারদিক থেকে পাওয়া নানা খবর আর আপডেটের ঠেলায় – উৎস নির্ভর করছে আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দের ওপর – সেটা খবরের কাগজ হতে পারে, টিভি চ্যানেল কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া হতে পারে, কিংবা হতে পারে পাশের বাড়ির তপন জেঠু বা অফিসের কলিগ। তো এটা খুবই স্বাভাবিক যে একটা সময়ে আমরা যে যার নিজের নিজের মত করে মতামত তৈরি করি এবং অনেক সময়েই নিজের ঘরানার আবেগ অনুভূতি আর যুক্তির চচ্চড়ি করে সেগুলো এখানে ওখানে শেয়ার করে থাকি। আম্মো খুব একটা ব্যতিক্রম নই। এখানে রইলো আমার গুলো।
বলে রাখি, এগুলোর অধিকাংশই যে খুব একটা তলিয়ে ভেবে লেখা নয়, সেটা বুঝতে মাথা খাটাতে হয় না। যাই হোক, তাতে কি যায় আসে। প্রসঙ্গত, এই পোস্টগুলো সমকালীন মিডিয়া গুঞ্জনের সঙ্গে একটু বেশি ওতপ্রোত ভাবে সম্পর্কিত, সে দিক দিয়ে আমার ডায়েরীর পোস্টগুলোর থেকে খানিকটা আলাদা।
হেরে গেলাম, নাকি জিতে গেলাম?
সুইসাইড – গ্লাসটা আদ্ধেক ভর্তি, না খালি?
ভাবুন, অঙ্ক পরীক্ষায় বসে বসে দরদর করে ঘামেন না। ন্যাশনাল লেভেলে অলিম্পিয়াড জিতে বসে আছেন। কিংবা, ১১ টা ইঞ্জিনিয়ারিং পরীক্ষা ক্র্যাক করে ফেলেছেন। ভাবছেন কোন কলেজে পড়বেন। অথবা ধরুন, আপনি একটু মুচকি হেসে দিলেন- অমনি একশ জন হাজির হাতে গোলাপ ফুল নিয়ে। আপনার ব্যাপারটা জানি না মশাই। তবে আমাকে যদি…
আরেকটা বৃষ্টির গল্প – ২৩ শে জুন, ১৭৫৭
উম্পুনে কলকাতা – উত্তর কোরিয়াও জ্ঞান দেয় মাঝে সাঝে!
সিঙ্ঘাসন ছেড়ে রাজা যখন পথে
গরীবের স্বপ্ন আর উম্পুন
কালকে একটা অংশের হাজার হাজার মানুষের জীবনটা অনেকটা তছনছ হয়ে গেছে। এই ক্ষতিগুলো আদতে অনুভব করা যায় না। উপড়ে যাওয়া বড় বড় গাছ আর ভেঙে পড়া ঘর বাড়ি দেখে অনেকটা অনুমান করতে পারা যায় ঝড়ের তাণ্ডবটা। কিন্তু একটা ঘর ভেঙে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হয়তো দশ বছর ধরে ধরে তিল তিল…